ঢাকা, বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৩ আশ্বিন ১৪৩১ আপডেট : ৪ ঘন্টা আগে
শিরোনাম

ওবায়দুল কাদেরকে ঘুম পাড়ানো বিষয়ে মুখ খুললেন জাহারা মিতু

  বিনোদন ডেস্ক

প্রকাশ : ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৪:৫১  
আপডেট :
 ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৪:৫৫

ওবায়দুল কাদেরকে ঘুম পাড়ানো বিষয়ে মুখ খুললেন জাহারা মিতু
সাবেক সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এবং চিত্রনায়িকা ও উপস্থাপিকা জাহারা মিতু। ফাইল ছবি

চিত্রনায়িকা ও উপস্থাপিকা জাহারা মিতুকে নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে নেটিজেনদের নানা আলোচনা-সমালোচনা চলছে। এই অভিনেত্রী নাকি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সাবেক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরকে ঘুম পাড়িয়ে দিতেন। ‘নায়িকা জাহারা মিতুর স্পর্শ ছাড়া ঘুমাতেন না ওবায়দুল কাদের’ এমন শিরোনামে একটি সংবাদমাধ্যমে খবর প্রকাশ হওয়ায় বিষয়টি নিয়ে মুখ খুললেন জাহারা মিতু।

সম্প্রতি তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দীর্ঘ একটি স্ট্যাটাসে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। তিনি লিখেছেন, একটা আজব স্ক্রিপ্ট দিয়ে শুরু আজকের এই অবস্থা, একটা তৃতীয় সারির অনলাইন পোর্টাল যার নামও আমি এর আগে কখনো শুনিনি। হয়তো ওই নিউজটাই তাদের সবচেয়ে দ্রুত ভিউ পাওয়া একটি নিউজ।

পোস্টে অভিনেত্রী আরও লিখেছেন, কোনো সোর্স কিংবা প্রমাণ ছাড়াই মন্ত্রিপাড়ায় ঢুকে ঘুম পাড়ানোর মতন দুর্বল স্ক্রিপ্ট, সেই সঙ্গে দুর্দান্ত কাস্টিং। আর কি লাগে? ভিউয়ের জন্য এটাই যথেষ্ট। যখন সোর্স কি জিজ্ঞাসা করা হলো, উত্তর এলো সবাইতো বলে। এই সবাইতো বলে, এটা নাকি কোনো সোর্স?

অভিনেত্রী আরও লিখেছেন, অথচ সবাই জানলোই তার ওই স্ক্রিপ্ট দিয়ে, তার আগে কেউ কিছু জানেই না। যাই হোক, খুঁজতে থাকলাম এই স্ক্রিপ্ট এর রচয়িতা কে? একটি ছবি পেলাম হাতে। রচয়িতার ছোট্ট মেয়ে কোলে বসে আছে। বাবার কোলে মেয়ে। আমার আব্বু নেই, তাই হয়তো ছবিটা দেখে রাগ কিছুটা কমে গিয়েছিল। ভেবেছিলাম ছবিটা দিয়েই পোস্ট দেবো, সাংবাদিকতার লাল-হলুদ-নীল রং নিয়ে কথা বলবো। তবে থেমে গেলাম এই ছোট্ট মুখটার দিকে তাকিয়ে।

পোস্টের শেষে মিতু লিখেছেন, দোয়া করি মা, তোমার বাবা যেভাবে একটা মেয়ের বদনাম রটিয়েছে তা তোমার ভাগ্যে কখনো না জুটুক। তোমার নামে কেউ কখনো মিথ্যা অপবাদ না দিক, আল্লাহ যেন তোমাকে কোনো পাড়া-প্রতিবেশীরও মিথ্যা অপপ্রচারের ভাগীদার না করে। বড় হও, তবে বাবাকে এসব অপরাধের জন্য ঘৃণা করো না, হয়তো তোমার মুখে ভাত তুলে দিতেই আজ তার এই অবস্থা।

বাংলাদেশ জার্নাল/এফএম

  • সর্বশেষ
  • পঠিত