বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন করে চাকরির সুযোগ যাদের
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ : ০৭ এপ্রিল ২০২১, ১৭:১১ আপডেট : ০৭ এপ্রিল ২০২১, ১৭:১৯
বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৫৪ হাজার ৩০৪ জন শিক্ষক নিয়োগের তৃতীয় গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)।
বিজ্ঞপ্তির আলোকে শূন্য পদের বিষয় ও পদভিত্তিক তালিকাও প্রকাশ করেছে এনটিআরসিএ। বেসরকারি স্কুল-কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এন্ট্রি লেভেলের শিক্ষক নিয়োগে সুপারিশ পেতে পঁয়ত্রিশোর্ধ্ব প্রার্থীরাও আবেদনের সুযোগ পাচ্ছেন। গত ৪ এপ্রিল থেকে এ আবেদন শুরু হয়েছে।
গণবিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দের ১২ জুন এমপিও নীতিমালা জারির আগে সনদ অর্জন করা প্রার্থীদের যাদের বয়স ৩৫ এর বেশি হয়ে গেছে, তারাও আবেদনের সুযোগ পাবেন। বয়স ১ জানুয়ারি ২০২০ সালে ৩৫ বছর বা তার কম হতে হবে। তবে শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ইনডেক্সধারী প্রার্থী এবং সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের রায় ১২ জুন ২০১৮ সালের আগে যারা শিক্ষক নিবন্ধনের সনদ পেয়েছেন, তাদের ক্ষেত্রে বয়স শিথিলযোগ্য।
আবেদনকারীরা ৩০ এপ্রিল রাত ১২টা পর্যন্ত http://ngi.teletalk.com.bd অথবা www.ntrca.gov.bd ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনলাইনে ফরম পূরণ করে আবেদন করতে পারবেন। ফি জমা দিতে পারবেন ৩ মে রাত ১২টার মধ্যে টেলিটকের মাধ্যমে। ফরম সাবমিটের পর প্রার্থীদের মুঠোফোনে এসএমএস পাঠিয়ে টাকা জমা দেওয়াসহ পরবর্তী নির্দেশনা জানিয়ে দেওয়া হবে। আবেদনের ফি ১০০ টাকা।
গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ৫৪ হাজার ৩০৪টি শূন্য পদের মধ্যে স্কুল–কলেজ পর্যায়ে ৩১ হাজার ১০১টি শূন্য পদ রয়েছে। এর মধ্যে এমপিওভুক্ত পদ ২৬ হাজার ৮৩৮টি। মাদ্রাসা ও কারিগরি প্রতিষ্ঠানে মোট শূন্য পদ ২০ হাজার ৯৯৬টি। এর মধ্যে ১৯ হাজার ১৫৪টি এমপিওভুক্ত। মোট ৫৪ হাজার ৩০৪টি পদের মধ্যে ২ হাজার ২০৭টি এমপিও পদে রিট মামলায় অংশগ্রহণ করা প্রার্থী আবেদনের সুযোগ পাবেন।
বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ইনডেক্সধারী যেসব শিক্ষক নিবন্ধন সনদধারী কর্মরত আছেন, তারাও অনলাইনে নিয়োগের জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে তাদের নিয়োগের আবেদনগুলো অন্য প্রার্থীদের মতো জাতীয় মেধাতালিকার ভিত্তিতে বাছাইপূর্বক নিষ্পত্তি করা হবে। বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন http://ngi.teletalk.com অথবা www.ntrca.gov.bd
আরও পড়ুন- কওমি মাদ্রাসা বন্ধে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশ
সরকারি নির্দেশনা উপেক্ষা করেই পরীক্ষার আয়োজন
বাংলাদেশ জার্নাল/আর